Close Menu
ভিউজ

    Subscribe to Updates

    Get the latest creative news from FooBar about art, design and business.

    What's Hot

    হ্যাকারদের ম্যালওয়্যার ক্যাম্পেইন ও রেড টিম অ্যাসেসমেন্ট

    বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে তুলসী গ্যাবার্ডের উদ্বেগ: এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বক্তব্য

    চেয়ার যায়, চেয়ার আসে, ফ্যাসিবাদ রয়ে যায়। সমাজ, রাষ্ট্র, সংগঠন সব জায়গায় ফ্যাসিবাদ।

    Facebook X (Twitter) Instagram
    Wednesday, November 5
    Facebook YouTube X (Twitter) Instagram
    ভিউজ
    • সর্বশেষ
    • জাতীয়
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • সারাদেশ
    • খেলা
    • অন্যান্য
      • তথ্যপ্রযুক্তি
      • জীবনধারা
      • বিনোদন
      • ধর্ম
      • প্রবাস
      • ভ্রমণ
      • স্বাস্থ্য
      • সূফী-দর্শন
    Subscribe
    ভিউজ
    You are at:Home » পোলিং এজেন্টদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিধান করার সুপারিশ
    সারাদেশ

    পোলিং এজেন্টদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিধান করার সুপারিশ

    tareklincolnBy tareklincolnFebruary 14, 2025No Comments5 Mins Read6 Views
    Facebook Twitter Pinterest Telegram LinkedIn Tumblr Email Reddit
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest WhatsApp Email

    ভোটকেন্দ্রে প্রার্থীর পোলিং এজেন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নির্বাচনী আইনে নতুন বিধান যুক্ত করার সুপারিশ করেছে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন।

    বিদ্যমান আইনে প্রার্থীরা ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট নিয়োগ করতে পারেন। তবে পোলিং এজেন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে আইনে সুস্পষ্ট কিছু বলা নেই।

    অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গত শনিবার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব প্রকাশ করে।

    ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের অন্যতম লক্ষ্য দেশের বিভিন্ন খাতে সংস্কার আনা। এ জন্য অন্তর্বর্তী সরকার ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। ইতিমধ্যে সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, পুলিশ, বিচার বিভাগ ও দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশন নিজ নিজ প্রস্তাব অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দিয়েছে। এসব কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব গত শনিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।

    উল্লিখিত ছয় সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব নিয়ে আগামীকাল শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করবে অন্তর্বর্তী সরকার। এই আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন ও জাতীয় নির্বাচন নিয়ে একটি পথনকশা আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    পোলিং এজেন্টের নিরাপত্তা নিয়ে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশটি বাস্তবায়ন করতে হলে বিদ্যমান গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশের মাধ্যমে তা করতে পারবে। এ ছাড়া আরপিওতে আরও কিছু সংশোধনী আনার প্রস্তাব করেছে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন।
    নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন মনে করে, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হলে এমনিতেই বিদ্যমান আরপিওতে সংশোধনী আনতে হবে।

    নির্বাচন-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নির্বাচনের সময় প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। ভোটকেন্দ্রে প্রার্থীর প্রতিনিধি হিসেবে থাকেন তাঁর মনোনীত পোলিং এজেন্ট। ভোটার শনাক্ত করা, কোনো অনিয়ম বা জাল ভোট হচ্ছে কি না, তা তিনি প্রার্থীর পক্ষে দেখভাল করতে পারেন। কিন্তু বিভিন্ন সময়, বিশেষ করে গত দেড় দশকে অনুষ্ঠিত জাতীয় ও স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন নির্বাচনে দেখা গেছে, ভোটকেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীর পোলিং এজেন্টদের বাইরে অন্য প্রার্থীদের এজেন্টদের দায়িত্ব পালন করতে দেওয়া হয়নি। নির্বাচনের আগেই অন্য প্রার্থীর পোলিং এজেন্টদের ভয়ভীতি দেখানো, ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়া, ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়ার মতো ঘটনা এই সময়ে ছিল সাধারণ বিষয়। তবে এসব ঘটনায় নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি।

    ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল বিএনপি। ওই নির্বাচনে বিএনপিসহ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের অনেকেই ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট দিতে পারেননি। হুমকি, মামলা ও পুলিশের ধরপাকড়ের ভয়ে তখন অনেকে পোলিং এজেন্ট হতে রাজি হননি।

    ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ভোট দেওয়ার পর তৎকালীন নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার ও রফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ভোট দিতে গিয়ে তাঁরা প্রধান বিরোধী জোটগুলোর কোনো পোলিং এজেন্ট দেখতে পাননি।

    ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছিল মূলত আওয়ামী লীগ, দলটির স্বতন্ত্র প্রার্থী ও তখনকার ক্ষমতাসীন দলটির মিত্রদের মধ্যকার নির্বাচন। এই নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বাইরে অনেকে ভোটকেন্দ্রে এজেন্ট দিতে পারেননি। ৭ জানুয়ারি কয়েকটি ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করে তখনকার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ভোটকেন্দ্রে নৌকার প্রার্থীদের এজেন্ট ছাড়া তিনি অন্য কারও এজেন্ট দেখতে পাননি।

    তবে অতীতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা ভোটকেন্দ্র থেকে পোলিং এজেন্ট বের করে দেওয়া, ভয়ভীতি দেখানো নিয়ে অভিযোগ করলেও ইসি কার্যত কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

    জাতীয় নির্বাচন-সংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট দেওয়ার বিষয়ে বলা আছে। এতে বলা হয়েছে, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তাঁর নির্বাচনী এজেন্ট (প্রধান এজেন্ট) ভোট শুরুর আগে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের প্রতিটি ভোটকক্ষের জন্য একজন করে পোলিং এজেন্ট নিয়োগ দিতে পারবেন। তাঁরা প্রিসাইডিং কর্মকর্তাকে এ বিষয়ে লিখিতভাবে নোটিশ দেবেন। তবে পোলিং এজেন্টদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে আইনে কিছু বলা নেই।

    বিদ্যমান আইনের এই ক্ষেত্রে সংশোধনী আনার প্রস্তাব দিয়েছে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। তারা আইনের এই ক্ষেত্রে একটি নতুন ধারা যুক্ত করতে বলেছে। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তাঁর নির্বাচনী এজেন্ট কর্তৃক নিয়োগ করা পোলিং এজেন্টদের নামের তালিকা (কেন্দ্রের নাম ছাড়া) রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দেবেন। তালিকা পাওয়ার পর রিটার্নিং কর্মকর্তা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সভা করবেন। সব পোলিং এজেন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন। সভার কার্যবিবরণী নির্বাচন কমিশনে (ইসি) পাঠাবেন। কোনো পোলিং এজেন্টকে অন্য কোনো প্রার্থী বা কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তি বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ভয়ভীতি দেখালে, কেন্দ্রে যেতে বাধা দিলে, হয়রানি করলে তা তাৎক্ষণিক সুনির্দিষ্টভাবে রিটার্নিং কর্মকর্তা বা নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে। রিটার্নিং কর্মকর্তা তাঁর অধীন কোনো কর্মকর্তার মাধ্যমে অভিযোগ যাচাই–বাছাই বা সরেজমিন তদন্ত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন।

    এ ছাড়া আইনে একটি উপধারা যুক্ত করার প্রস্তাব করেছে সংস্কার কমিশন। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, পোলিং এজেন্ট কোনোভাবেই প্রিসাইডিং কর্মকর্তার অনুমতি ছাড়া ভোটকক্ষ বা ভোটকেন্দ্র ত্যাগ করতে পারবেন না। যদি অনুমতি ছাড়া কোনো পোলিং এজেন্ট ভোটকেন্দ্র ত্যাগ করেন, তাৎক্ষণিকভাবে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা বিষয়টি রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানাবেন।

    বিগত সময়ে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভোটের ফলাফল তৈরির আগেই ফলাফলের বিবরণীতে (রেজাল্ট শিট) পোলিং এজেন্টদের সই নিয়ে রাখার ঘটনা দেখা গেছে। সংস্কার কমিশন প্রস্তাবে বলেছে, ভোট গণনা শেষ হওয়ার আগে কোনো প্রার্থী বা তাঁর এজেন্ট বা পোলিং এজেন্টকে দিয়ে ফলাফলের বিবরণীতে সই করিয়ে নেওয়া যাবে না। এভাবে আগাম সই নিয়ে রাখা হলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে।

    নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার প্রথম আলোকে বলেন, ভোটের সময় কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট থাকাটা অপরিহার্য। পোলিং এজেন্ট হচ্ছেন ভোটকেন্দ্রে প্রার্থীর প্রতিনিধি। সব ভোটকেন্দ্র সব প্রার্থীর এজেন্ট থাকলে ভোটের স্বচ্ছতা থাকে। এজেন্ট না থাকলে প্রার্থীর পক্ষে বিষয়টি নিশ্চিত করা সম্ভব হয় না যে ভোটে কোনো অনিয়ম বা বিতর্কিত কিছু হয়েছে কি না। ইসির দায়িত্ব হচ্ছে সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন করা। তাই ইসিকেই পোলিং এজেন্টদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

    entire-country সারাদেশ
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Reddit WhatsApp Telegram Email
    Previous Articleঢাকায় প্লাস্টিক পণ্যের আন্তর্জাতিক মেলা শুরু বুধবার
    Next Article সুস্থ ও সুন্দর জীবনযাত্রার গুরুত্ব
    tareklincoln
    • Website

    Related Posts

    বুড়িগঙ্গা নদীতে সাকার ফিশের আধিক্য কমে গেছে

    March 9, 2025

    আপনি এই চিত্রটি কিভাবে মূল্যায়ন করবেন?

    February 17, 2025

    ডিসেম্বরের শেষে জাতীয় নির্বাচনের চিন্তা, কোন দল কী ভাবছে

    February 14, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    Demo
    Top Posts

    আইপিএলের শুরু পিছিয়ে গেল এক দিন

    February 14, 20251,006 Views

    বুড়িগঙ্গা নদীতে সাকার ফিশের আধিক্য কমে গেছে

    March 9, 2025875 Views

    শামস তাবরিজ (Shams Tabrizi) এর জীবনী

    March 4, 2025870 Views

    বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে তুলসী গ্যাবার্ডের উদ্বেগ: এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বক্তব্য

    March 18, 2025869 Views
    Don't Miss
    Featured March 26, 2025

    হ্যাকারদের ম্যালওয়্যার ক্যাম্পেইন ও রেড টিম অ্যাসেসমেন্ট

    সাইবার নিরাপত্তা ও হ্যাকিং নিয়ে বাংলাতে খুব কম ভিডিও পাওয়া যায়। বিশেষ করে, Red Team…

    বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে তুলসী গ্যাবার্ডের উদ্বেগ: এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বক্তব্য

    চেয়ার যায়, চেয়ার আসে, ফ্যাসিবাদ রয়ে যায়। সমাজ, রাষ্ট্র, সংগঠন সব জায়গায় ফ্যাসিবাদ।

    পাঁচ তারকা হোটেলে ইফতার পার্টির ব্যয় ও মান নিয়ে বিতর্ক

    Stay In Touch
    • Facebook
    • Twitter
    • Pinterest
    • Instagram
    • YouTube
    • Vimeo

    Subscribe to Updates

    Get the latest creative news from SmartMag about art & design.

    Demo
    Stay In Touch
    • Facebook
    • Twitter
    • Pinterest
    • Instagram
    • YouTube
    • Vimeo
    About Us
    About Us

    সত্যের পথে চলার মাঝেই প্রকৃত আনন্দের সন্ধান মেলে। মিথ্যার মোহ ক্ষণস্থায়ী সুখ দিলেও শেষ পর্যন্ত অশান্তির কারণ হয়। অন্যদিকে, সত্যনিষ্ঠ জীবন মানুষের মনে প্রশান্তি ও আত্মবিশ্বাস এনে দেয়। সত্যের আলোয় পথচলা মানে নৈতিক শক্তি অর্জন করা, যা মানুষকে পরিপূর্ণতা দেয়। যখন কেউ সত্য ও ন্যায়ের অনুসারী হয়, তখন তার হৃদয়ে এক অনির্বচনীয় আনন্দের সঞ্চার হয়, যা কোনো ভৌতিক সম্পদ দিতে পারে না।

    Facebook X (Twitter) Pinterest YouTube WhatsApp
    Our Picks

    হ্যাকারদের ম্যালওয়্যার ক্যাম্পেইন ও রেড টিম অ্যাসেসমেন্ট

    বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে তুলসী গ্যাবার্ডের উদ্বেগ: এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বক্তব্য

    চেয়ার যায়, চেয়ার আসে, ফ্যাসিবাদ রয়ে যায়। সমাজ, রাষ্ট্র, সংগঠন সব জায়গায় ফ্যাসিবাদ।

    Most Popular

    পোলিং এজেন্টদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিধান করার সুপারিশ

    February 14, 20256 Views

    ট্রাম্পের USAID-এর ওপর আক্রমণ বিশ্বে কী প্রভাব ফেলবে

    February 15, 202533 Views

    Actor Death: ২৬ বছরেই সব শেষ, হার্ট অ্যাটাকে প্রাণ গেল তরুণ অভিনেতার…

    February 17, 2025172 Views
    © 2025 ভিউজ. Designed by Tarek Lincoln.
    • হোম
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • আন্তর্জাতিক
    • জীবনধারা
    • Privacy Policy
    • About Us
    • Contact Us

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.